ইনক্রিয়েভা
আদিবা নাসরিন জাহান লিংক :https://www.facebook.com/increava
২২ ডিসেম্বর, ২০১৪ ইং
নিজের মতো করে ঘর সাজাতে বরাবরই ভালো লাগত তার। নিজের ব্যবহার্য জিনিসগুলোকে একটু নিজের মতো করে সাজিয়ে নিতেন সবসময়। সেখান থেকেই শুরু। ঠিক করলেন এই কাজটিকেই পেশা হিসেবে গ্রহণ করবেন। তিনি আদিবা নাসরিন জাহান। নিজের ইচ্ছাকে বাস্তবে রূপ দিতে শুরু করলেন ইনক্রিয়েভা। অফিশিয়ালি ইনক্রিয়েভার যাত্রা শুরু ২০১২ সালের শেষের দিকে। আদিবা হোম ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড হাউজিংয়ে অনার্স এবং মাস্টার্স করেছেন ন্যাশনাল কলেজ অব হোম ইকনমিক্স লালমাটিয়া ঢাকা থেকে। এখন ইন্টেরিওর ডিজাইনে লেখাপড়া করছেন। নিজের পছন্দের বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করতে পারছেন তাই আনন্দের সাথে পড়ছেন আর কাজ করছেন বলে জানালেন তিনি। জানালেন কাজের ক্ষেত্রে সব থেকে বড় অনুপ্রেরণা স্বামী, মা’সহ তার পরিবার প্রতিটি মানুষ। এ ছাড়া তিনি তার ক্রেতাদের কাছ থেকে অনেক অনুপ্রেরণা পান। তাদের অনুপ্রেরণাই তাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে বলে মনে করেন তরুণ এই উদ্যোক্তা। ইনক্রিয়েভাতে মূলত ঘর সাজানোর নানা জিনিসপত্র বিক্রয় করেন তিনি। চাদর, লাম্পশেড, কুশন, ব্রোচ বা হিজাব পিন—এগুলোই তিনি বেশি বিক্রয় করে থাকেন। তবে সামনে আরও কিছু প্রোডাক্ট যোগ হবে বলে জানালেন আদিবা। যারা নিজেকে একটু আলাদাভাবে প্রকাশ করতে চান, তারাই তার ক্রেতা বলে জানালেন আদিবা। তরুণ এই নারী উদ্যোক্তা মনে করেন, এই কাজে যুক্ত হলে ব্যস্ততা হবে নিত্যসঙ্গী! তবে নিজের মতো করে কোনো কাজ করতে গেলে ব্যস্ততা থাকেই। ব্যস্ততার সাথে মানিয়ে নিয়ে কাজ করে যেতে হবে, তবেই সাফল্য পাওয়া যাবে। এছাড়া, এই কাজের সবচেয়ে ভালো দিক হলো, নিজের সৃজনশীলতা প্রকাশের সুযোগ প্রচুর এখানে। নিজের আত্মবিশ্বাসকে কাজে লাগানোর জন্য আর নিজেকে প্রমাণ করতে এই পেশায় আসা প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন। সফলতা পেতে হলে ইনক্রিয়েভাকে আরও অনেকটা পথ পাড়ি দিতে হবে। সে পথ পাড়ি দিতে বদ্ধপরিকর আদিবা। আদিবার মতে, প্রতিটি মানুষের নিজস্ব কোনো না কোনো বৈশিষ্ট্য থাকে, সেটা যেকোনো গুণ বা যোগ্যতা হতে পারে। সেটাকে যথাযথভাবে কাজে লাগানো উচিত। তরুণরা যদি এই কাজটিকে ভালোবাসে তাহলে আর কোনো কিছু না ভেবে কাজে নেমে পড়ার পরামর্শ দিলেন তিনি। তবে কাজে নামার পর সেই কাজে লেগে থাকতে হবে এবং মাঝপথে এসে বাদ দেওয়া যাবে না। আদিবা জানালেন, তার ভবিষ্যত্ স্বপ্নের কথা, ‘আমি আমার সবধরনের সৃজনশীলতাকে কাজে লাগতে চাই এবং ইনক্রিয়েভাকে সেভাবেই তৈরি করতে চাই।’ কাস্টমারদের সন্তুষ্টি, অনুপ্রেরণা ও শুভ কামনাকেই পুরস্কার ভেবে কাজ করে যেতে চান তরুণ প্রজন্মের সম্ভাবনাময়ী এই নারী উদ্যোক্তা।
http://www.ittefaq.com.bd/print-edition/projonmo/2014/12/22/21725.html
আদিবা নাসরিন জাহান লিংক :https://www.facebook.com/increava
২২ ডিসেম্বর, ২০১৪ ইং
নিজের মতো করে ঘর সাজাতে বরাবরই ভালো লাগত তার। নিজের ব্যবহার্য জিনিসগুলোকে একটু নিজের মতো করে সাজিয়ে নিতেন সবসময়। সেখান থেকেই শুরু। ঠিক করলেন এই কাজটিকেই পেশা হিসেবে গ্রহণ করবেন। তিনি আদিবা নাসরিন জাহান। নিজের ইচ্ছাকে বাস্তবে রূপ দিতে শুরু করলেন ইনক্রিয়েভা। অফিশিয়ালি ইনক্রিয়েভার যাত্রা শুরু ২০১২ সালের শেষের দিকে। আদিবা হোম ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড হাউজিংয়ে অনার্স এবং মাস্টার্স করেছেন ন্যাশনাল কলেজ অব হোম ইকনমিক্স লালমাটিয়া ঢাকা থেকে। এখন ইন্টেরিওর ডিজাইনে লেখাপড়া করছেন। নিজের পছন্দের বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করতে পারছেন তাই আনন্দের সাথে পড়ছেন আর কাজ করছেন বলে জানালেন তিনি। জানালেন কাজের ক্ষেত্রে সব থেকে বড় অনুপ্রেরণা স্বামী, মা’সহ তার পরিবার প্রতিটি মানুষ। এ ছাড়া তিনি তার ক্রেতাদের কাছ থেকে অনেক অনুপ্রেরণা পান। তাদের অনুপ্রেরণাই তাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে বলে মনে করেন তরুণ এই উদ্যোক্তা। ইনক্রিয়েভাতে মূলত ঘর সাজানোর নানা জিনিসপত্র বিক্রয় করেন তিনি। চাদর, লাম্পশেড, কুশন, ব্রোচ বা হিজাব পিন—এগুলোই তিনি বেশি বিক্রয় করে থাকেন। তবে সামনে আরও কিছু প্রোডাক্ট যোগ হবে বলে জানালেন আদিবা। যারা নিজেকে একটু আলাদাভাবে প্রকাশ করতে চান, তারাই তার ক্রেতা বলে জানালেন আদিবা। তরুণ এই নারী উদ্যোক্তা মনে করেন, এই কাজে যুক্ত হলে ব্যস্ততা হবে নিত্যসঙ্গী! তবে নিজের মতো করে কোনো কাজ করতে গেলে ব্যস্ততা থাকেই। ব্যস্ততার সাথে মানিয়ে নিয়ে কাজ করে যেতে হবে, তবেই সাফল্য পাওয়া যাবে। এছাড়া, এই কাজের সবচেয়ে ভালো দিক হলো, নিজের সৃজনশীলতা প্রকাশের সুযোগ প্রচুর এখানে। নিজের আত্মবিশ্বাসকে কাজে লাগানোর জন্য আর নিজেকে প্রমাণ করতে এই পেশায় আসা প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন। সফলতা পেতে হলে ইনক্রিয়েভাকে আরও অনেকটা পথ পাড়ি দিতে হবে। সে পথ পাড়ি দিতে বদ্ধপরিকর আদিবা। আদিবার মতে, প্রতিটি মানুষের নিজস্ব কোনো না কোনো বৈশিষ্ট্য থাকে, সেটা যেকোনো গুণ বা যোগ্যতা হতে পারে। সেটাকে যথাযথভাবে কাজে লাগানো উচিত। তরুণরা যদি এই কাজটিকে ভালোবাসে তাহলে আর কোনো কিছু না ভেবে কাজে নেমে পড়ার পরামর্শ দিলেন তিনি। তবে কাজে নামার পর সেই কাজে লেগে থাকতে হবে এবং মাঝপথে এসে বাদ দেওয়া যাবে না। আদিবা জানালেন, তার ভবিষ্যত্ স্বপ্নের কথা, ‘আমি আমার সবধরনের সৃজনশীলতাকে কাজে লাগতে চাই এবং ইনক্রিয়েভাকে সেভাবেই তৈরি করতে চাই।’ কাস্টমারদের সন্তুষ্টি, অনুপ্রেরণা ও শুভ কামনাকেই পুরস্কার ভেবে কাজ করে যেতে চান তরুণ প্রজন্মের সম্ভাবনাময়ী এই নারী উদ্যোক্তা।
http://www.ittefaq.com.bd/print-edition/projonmo/2014/12/22/21725.html
0 comments:
Post a Comment